• যোগাযোগ
  • আমাদের সম্পর্কে
  • শর্তাবলী
  • গোপনীয়তার নীতি
দৈনিক গনসূর্য
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • দেশের খবর
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • ফিচার
  • শিক্ষা
  • ক্যাম্পাস
  • বিনোদন
  • মতামত
  • লাইফস্টাইল
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • দেশের খবর
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • ফিচার
  • শিক্ষা
  • ক্যাম্পাস
  • বিনোদন
  • মতামত
  • লাইফস্টাইল
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
দৈনিক গণসূর্য
Home অর্থনীতি

ডলারের দামে খোলাবাজার-ব্যাংক সমানে সমান

by দৈনিক গণসূর্য
July 27, 2022
Reading Time: 1 min read
A A
0
17
SHARES
287
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ডেস্ক রিপোর্ট:
কিছুতেই বাগে আসছে না ডলারের বাজার। এবার ব্যাংকেও প্রতি ডলারের দাম পৌঁছেছে ১০৮ টাকায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার তাগিদ দিচ্ছেন অর্থনীতি বিশ্লেষকেরা।

খোলাবাজার বা কার্ব মার্কেটে বুধবার ডলারের দর খানিকটা কমেছে। তবে ব্যাংকগুলো ইচ্ছেমতো দামে বিক্রি করছে নগদ ডলার। এতে কার্ব মার্কেট ও ব্যাংকে ডলারের দর সমান হয়ে গেছে।

বেসরকারি ইষ্টার্ন ব্যাংক এক দিনের ব্যবধানে ৭ টাকা বাড়িয়ে বুধবার প্রতি ডলার ১০৮ টাকায় বিক্রি করেছে। মঙ্গলবার এই ব্যাংকে ডলারের দাম ছিল ১০১ টাকা। আইএফআইসি ও সিটি ব্যাংক থেকে এক ডলার কিনতে বুধবার গুনতে হয়েছে ১০৭ টাকা।

রাষ্ট্রায়ত্ত রূপালী ব্যাংক ১০৩ টাকা দরে নগদ ডলার বিক্রি করেছে। অন্য তিন সরকারি ব্যাংক সোনালী, জনতা ও অগ্রণী ব্যাংক বিক্রি করেছে ১০২ টাকায়।

খোলাবাজার বা কার্বমার্কেটে ডলারের দামে অবশ্য বেশ খানিকটা লাগাম পড়েছে। বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১০৮ টাকায়। মঙ্গলবার এক লাফে দাম ৬ টাকা বেড়ে ১১২ টাকায় উঠে গিয়েছিল।

ভ্রমণ, শিক্ষা, জরুরি প্রয়োজন কিংবা চিকিৎসার জন্য কেউ বিদেশে যেতে চাইলে এখন ব্যাংক বা খোলাবাজার যেখান থেকেই ডলার কিনুন না কেনো একই দাম গুনতে হচ্ছে।

অথচ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেয়া আন্তব্যাংক দর (ব্যাংক রেট) ছিল ৯৪ টাকা ৭০ পয়সা। এই দামে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে ব্যাংকগুলো এই দরের চেয়ে ৮ থেকে ১৩ টাকা বেশি দামে ডলার বিক্রি করেছে।

খোলাবাজারের প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই, কিন্তু ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ বা তদারকির মধ্যে থেকে ডলার লেনদেন করে থাকে।

সাধারণত ব্যাংক রেটের ব্যাংকগুলোতে ডলারের দর দেড় থেকে দুই টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো ব্যাংক রেটের চেয়ে ৬/৭ টাকা বেশি দামে ডলার বিক্রি করছে। বেসরকারি ব্যাংকগুলো ১৩ টাকা বেশি দামে বিক্রি করছে।

ব্যাংক রেটের চেয়ে ব্যাংকগুলোর ডলারের দামের এত ব্যবধান কেন- জানতে চাইলে অর্থনীতির বিশ্লেষক গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসান এইচ মনসুর দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘এখন আর ইন্টারব্যাংক রেট বলে কিছু নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর কাছে অল্প কিছু ডলার বিক্রি করে। সেটা দিয়ে ব্যাংকগুলোর কিছুই হয় না। সব ব্যাংক পায় না। যে সব ব্যাংক জ্বালানি তেলসহ সরকারের অন্য পণ্য আমদানির এলসি খোলে তারাই পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার।

‘সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, বাজারে ডলারের চরম সংকট চলছে। পণ্য আমদানি জন্য এলসি খোলার প্রয়োজনীয় ডলার নেই ব্যাংকগুলোর কাছে। বেশি দামে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করেও চাহিদা মিটছে না। সে কারণে বেশি দামে এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে ডলার কিনছে। বাধ্য হয়ে তাকে বেশি দামে বিক্রি করছে হচ্ছে।‘

তিনি বলেন, ‘দাম আরও বাড়বে-এমন গুজবে সাধারণ মানুষ এখন শেয়ারবাজারে লোকসানে শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে ডলার কিনছে। অনেকে আবার তিন-চার মাস পর দেশের বাইরে যাবেন, তাই প্রয়োজনীয় ডলার এখনই কিনে রাখছেন। সব মিলিয়ে মুদ্রাবাজারে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে। এ অবস্থা থাকলে অর্থনীতিতে বড় ধরনের বিপদ দেখা দিতে পারে।

‘তাই যত দ্রুত সম্ভব ডলারকে মাটিতে নামিয়ে আনতে হবে। টাকাকে শক্তিশালী করতে হবে।’

কীভাবে সেটা সম্ভব-এ প্রশ্নের উত্তরে আহসান মনসুর বলেন, ‘আমি মনে করি এ ক্ষেত্রে একটাই পথ আছে, সেটা হচ্ছে ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়িয়ে দেয়া। সেটা অল্প সময়ের জন্য ১৫ থেকে ২০ শতাংশও বাড়িয়ে দেয়া যেতে পারে। যে কাজটি রাশিয়া করেছিল এবং সফল হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলার পর রুবলের দাম এক ধাক্কায় অনেক পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণের সুদের হার অনেক বাড়িয়ে দেয়। বেড়ে যায় রুবলের কদর। বাড়তে থাকে মান।

দীর্ঘদিন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ) গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করা আহসান মনসুর বলেন, ‘আমাদের এই মুহূর্তে ঠিক এই কাজটিই করতে হবে। এক্ষুণি সেটা করতে হবে। বর্তমানে আমাদের সুদের হার ৯ শতাংশ। সেটা ১৫/২০ শতাংশ করা হলে বাজারে টাকার সরবরাহ কমে আসবে। পর্যাপ্ত টাকা না থাকলে কেউ আর ডলার কিনতে যাবে না। তখন এমনিতেই ডলারের দাম কমে আসবে।

‘একইসঙ্গে আমদানির লাগাম টানতে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক যে সব পদক্ষেপ নিচ্ছে তা অব্যাহত রাখতে হবে। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স বাড়ানোর দিকে জোর দিতে হবে।’

বাজার ‘স্থিতিশীল’ করতে গত অর্থবছরের ধারাবাহিকতায় নতুন অর্থবছরেও বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবারও ৫ কোটি ডলার বিক্রি করা হয়েছে।

সব মিলিয়ে ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া ২০২২-২৩ অর্থবছরের ২৬ দিনে (১ থেকে ২৬ জুলাই) প্রায় ১০০ কোটি (এক বিলিয়ন) ডলার বিক্রি করেছে।

তারপরও বাজার স্বাভাবিক হচ্ছে না। দিন যত যাচ্ছে, মুদ্রাবাজারে অস্থিরতা ততই বাড়ছে। পাগলা ঘোড়ার মতোই ছুটছে ডলার। নিয়মিত দামি হচ্ছে, সেই সঙ্গে পড়ছে টাকার মান।

এর ফলে রিজার্ভ দুই বছর পর ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসার পর আর ওপরে উঠছে না। মঙ্গলবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩৯ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার।

বেশ কিছুদিন ধরে চলা ডলারের অস্থির বাজারে ‘স্থিতিশীলতা’আনতে বিলাসবহুল এবং অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির লাগাম টেনে ধরতে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটার পর একটা পদক্ষেপ নিচ্ছে, কিন্তু বাজার স্বাভাবিক হচ্ছে না।

মুদ্রাবাজার স্বাভাবিক রাখতে ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে রিজার্ভ থেকে ৭৬২ কোটি (৭.৬২ বিলিয়ন) ডলার বিক্রি করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কখনই রিজার্ভ থেকে এক অর্থবছরে এত ডলার বিক্রি করা হয়নি।

অথচ তার আগের অর্থবছরে (২০২০-২১) বাজারে ডলারের সরবরাহ বাড়ায় দর ধরে রাখতে রেকর্ড প্রায় ৮ বিলিয়ন (৮০০ কোটি) ডলার কিনেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত বছরের আগস্টে রিজার্ভ যে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছিল, তাতে ডলার কেনার অবদান ছিল।

আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি ও প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার কারণিই মূলত দেশে ডলারের এই সংকট দেখা দিয়েছে। রপ্তানি আয় বাড়লেও ডলারের সংকট মেটাতে পারছে না। ফলে প্রতিনিয়ত বেড়েছে ডলারের দাম। এ জন্য রিজার্ভ থেকে ডলার ছেড়ে বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রতিনিয়ত দামও বাড়িয়েছে। এরপরও কিছুতেই বাগে আসছে না ডলারের তেজিভাব।

গত বছরের আগস্ট থেকে ডলারের দাম বাড়তে শুরু করে; দুর্বল হতে থাকে টাকা। তার আগে এক বছরেরও বেশি সময় ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় ‘স্থির’ ছিল ডলারের দর।

করোনা মহামারির কারণে ২০২০-২১ অর্থবছরজুড়ে আমদানি বেশ কমে গিয়েছিল। কিন্তু প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ে উল্লম্ফন দেখা যায়। সে কারণে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়ে যায়। সে পরিস্থিতিতে ডলারের দর ধরে রাখতে ওই অর্থবছরে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার কিনেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

তারই ধারাবাহিকতায় বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়েও ২০ কোটি ৫০ লাখ ডলার কেনা হয়।

আগস্ট মাস থেকে দেখা যায় উল্টো চিত্র। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করায় লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে আমদানি ব্যয়। রপ্তানি বাড়লেও কমতে থাকে রেমিট্যান্স। বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভও কমতে থাকে। বাজারে ডলারের চাহিদা বেড়ে যায়; বাড়তে থাকে দাম। বাজার স্থিতিশীল রাখতে আগস্ট থেকে ডলার বিক্রি শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক, চলে পুরো অর্থবছর।

সেই ধারাবাহিকতায় চাহিদা মেটাতে নতুন অর্থবছরেও (২০২২-২৩) ডলার বিক্রি অব্যাহত রেখেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, গত বছরের ৫ আগস্ট আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলার ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় বিক্রি হয়। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে এই একই জায়গায় ‘স্থির’ছিল ডলার। এর পর থেকেই বাড়তে থাকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রার দর।

হিসাব করে দেখা যাচ্ছে, এক বছরে বাংলাদেশি মুদ্রা টাকার বিপরীতে ডলারের দর বেড়েছে ১১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

Tags: অর্থনীতিবাংলাদেশ
Previous Post

বেশি জ্ঞানীরা কিছু জিনিস ভুলে যান: প্রধানমন্ত্রী

Next Post

বান্দরবানে সমাজকর্ম ও শিশু সুরক্ষায় সমাজকর্মীদের গুরুত্ব বিষয়ে উপজেলা ভিত্তিক র্র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

Next Post

বান্দরবানে সমাজকর্ম ও শিশু সুরক্ষায় সমাজকর্মীদের গুরুত্ব বিষয়ে উপজেলা ভিত্তিক র্র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  • Trending
  • Comments
  • Latest

জবি ক্যাম্পাসে গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান, উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা

January 31, 2023

ছাত্রলীগের সম্মেলন :ঢাবির বাহিরে আসতে পারে শীর্ষ এক পদ

November 24, 2022

জজ হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছেলে নুরুল্লাহ সিদ্দিকী নিলয়

February 2, 2023

মোক্তাদির চৌধুরী এমপি “সভাপতি” পদে নির্বাচিত হওয়ায় ছাত্রলীগ নেতা রিয়াদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন বার্তা

November 15, 2022

জবিস্থ রাজশাহী জেলা ছাত্রকল্যাণের নবীনবরণ ও ইফতার মাহফিল

0

লায়ন্স ক্লাবের গভর্নর হলেন ইঞ্জিনিয়ার মোস্তুফা কামাল

0

বাড়ানো হচ্ছে এশিয়া কাপের প্রাইজজমানি

0

জবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে কর্মকর্তাকে হুমকির অভিযোগ, শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

0

জবিস্থ রাজশাহী জেলা ছাত্রকল্যাণের নবীনবরণ ও ইফতার মাহফিল

March 29, 2023

শিক্ষার্থীদের কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না || জাহাঙ্গীর মৃধা

March 22, 2023

প্রকাশনা জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র ছিলেন মহিউদ্দীন আহমদ

March 15, 2023

নড়াইল মানবিক পরিষদের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত

March 12, 2023

Recent News

প্রতিদিন ডিম খেলে ক্ষতি হয়!

July 28, 2022

‘প্রতিবাদী’ হিরো আলমের ‘জেল হবে না ফাঁসি হবে’

July 29, 2022

বেঞ্চের খেলোয়াড়রা প্রস্তুত হও!

September 24, 2022

মেয়েদের তুলনায় পুরুষ সবচেয়ে কম ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়

July 27, 2022
Facebook Twitter Google+ Youtube RSS

 

সম্পাদক ও প্রকাশক – আবু মোহাম্মদ সাজ্জাদ

ব্যাবস্থাপনা সম্পাদক – লায়ন ইঞ্জিনিয়ার মোস্তফা কামাল

ঠিকানা

দৈনিক গণসূর্য
হামিদ টাওয়ার (১৫ তম তলা)
২৪, গুলশান বা/এ
সার্কেল – ২, ঢাকা – ১২১২
ফোন: ০১৫৬৭৮৬০৭৬৩

ফ্যাক্স – ৯৯-০২-৮৮৩১৮০৩

নিউজরুম – news.gonosurja@gmail.com
বিজ্ঞাপন – gonosurja@gmail.com

© ২০২২ স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত | এই পত্রিকার কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

No Result
View All Result
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • দেশের খবর
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • ফিচার
  • শিক্ষা
  • ক্যাম্পাস
  • বিনোদন
  • মতামত
  • লাইফস্টাইল
  • অন্যান্য

© ২০২২ স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত | এই পত্রিকার কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি